প্রত্যক্ষদর্শী ও ভুক্তভুগিরা জানান, মঙ্গলবার দুপুরে নাটোর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইবুন্যালের বিচারক মুহাম্মদ আব্দুর রহিম fake watches বরখাস্তকৃত পুলিশ সুপার এস এম ফজলুল হককে কারাগারে পাঠানোর আদেশের পর হাজতে না রেখে কোর্ট পুলিশ তাকে কোর্ট ইন্সপেক্টরের কক্ষে নিয়ে যায়। বিষয়টি জানাজানি হওয়ায় সাংবাদিকরা সমবেত হলে best replica watches সেখান থেকে তাকে হাজতখানায় নেয়া হয়। হাজত খানায় নেয়ার সময় সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালায় এস এম ফজলুল হক। এ সময় এখন টেলিভিশন, সময় টেলিভিশন ও এনটিভির ক্যামেরাপার্সন হাতে আঘাত প্রাপ্ত হন। এ ঘটনা জানা জানি হলে নাটোরের কর্তব্যরত সকল সাংবাদিকরা আদালত চত্বরে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে। সাং Cartier replica watchesবাদিকরা দাবি করেন, অন্য আসামিদের মত এসপি ফজলুল হককে হ্যান্ডকাফ পড়িয়ে মুখের মাক্স খুলে ও মাজায় দড়ি বেঁধে তাকে কারাগারে নিয়ে যেতে হবে। এ সময় কোর্ট হাজতের সামনে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে খবর পেয়ে বেলা ৩ টার দিকে বিপুল সংখ্যক সেনা সদস্যের উপস্থিতিতে আসামিকে হ্যান্ডকাফ পড়িয়ে মুখের মাক্স খুলে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। সাংবাদিকরা এসময় ভ‚য়া ভুয়া বলে শ্লোগান দেয়। এখন টেলিভিশনের ক্যামেরা পার্সন জাহিদুল ইসলাম সুমন বলেন, আসামিকে কোর্ট ইন্সপেক্টরের কক্ষে থেকে হাজত খানায় নেয়ার সময় আমরা ভিডিও ফুটেজ নিচ্ছিলাম। হঠাৎ আসমি আক্রমানাত্বক হয়ে হামলা করে ক্যামেরা ভাঙ্গার চেষ্টা করে। এসময় সময় টিভির সাংবাদিক আল মামুন ও তিন ক্যামেরা পার্সন আহত হয়। নাটোর প্রেসকক্লাবের সভাপতি ফারাজী আহমেদ রফিক বাবন জানান, ঘটনার পর সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ নাটোর জেলা জজ ও নাটোরের পুলিশ সুপারের সাথে দেখা করে বিষয় গুলো নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন। অভিযুক্ত বরখাস্তকৃত পুলিশ সুপার এস এম ফজলুল হক এর বিরুদ্ধে ভুক্তভুগিরা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। নাটোরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আমজাদ হোসাইন বলেছেন, এ বিষয়ে দ্রত তদন্ত করে কোর্ট পুলিশের কোন গাফিলতি পাওয়া গেলে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়া হবে।